কানাডায় নুন্যতম বয়স সীমা ছাড়াই স্টার্ট আপ ভিসা প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্থায়ী বাসিন্দা ও ওয়ার্ক পারমিটের সুযোগ

 🇨🇦 কানাডায় নুন্যতম বয়স সীমা ছাড়াই স্টার্ট আপ ভিসা প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্থায়ী বাসিন্দা ও ওয়ার্ক পারমিটের সুযোগ 🇨🇦

কারা আবেদন করবেন?

Innovative Entrepreneurs/Businessman , চাকুরিজীবী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার/IT/Finace মেনেজার ইত্যাদি।

কেন স্টার্ট আপ ভিসা প্রোগ্রাম?

১. সরাসরি স্থায়ী বাসিন্দা (PR) হওয়ার পথ:

আবেদনকারী, তার জীবনসঙ্গী এবং ২২ বছর পর্যন্ত নির্ভরশীলদের জন্য PR এর সরাসরি সুযোগ।

২. উদ্যোক্তাদের জন্য সহায়তা:

মনোনীত ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড, এঞ্জেল ইনভেস্টর গ্রুপ এবং বিজনেস ইনকিউবেটর থেকে মেন্টরশিপ ও সহায়তা।

৩. বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশ:

কানাডার বাণিজ্য চুক্তির মাধ্যমে ১.৫ বিলিয়ন ভোক্তার কাছে পৌঁছানোর সুযোগ।

৪. Lower Requirements:

কোন ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা বা বয়স সীমা নেই। Letter of Support from Business Incubator, Lower Settlement Fund requirements, এবং CLB স্তর ৫ ভাষার দক্ষতা। 

৫. Proven Success Rate: 

৯৪% এরও বেশি আবেদন অনুমোদিত হয়েছে। ২০২৩ সালে ৩৫০০ PR প্রদান করা হয়েছে।

৬. ওয়ার্ক পারমিট সুবিধা:

স্টার্ট আপ ভিসা প্রোগ্রামে আবেদনকারী এবং তার পরিবারের সদস্যরা প্রাথমিক পর্যায়েই ৩ বছরের ওয়ার্ক পারমিট পান। পাশাপাশি তারা হেলথ কার্ড এবং সোশ্যাল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর সুবিধা পান।

কেন কানাডা 🇨🇦?

অভিবাসন বান্ধব সংস্কৃতি, উন্নত স্বাস্থ্যসেবা, এবং শিক্ষার সুবিধা। কানাডা ধারাবাহিকভাবে অভিবাসীদের জন্য সেরা গন্তব্যগুলির মধ্যে একটি হিসাবে র‌্যাঙ্ক করেছে। এর Vibrant অর্থনীতি বৈশ্বিক প্রতিভাকে স্বাগত জানায়, এবং সরকার জনগণ এবং অবকাঠামোতে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করেছে। আগামী দশকে কানাডা তার স্বাস্থ্যসেবা উন্নত করার জন্য ১৯৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করেছে, যা নতুন অভিবাসীদের জন্য বিশাল সুবিধা প্রদান করবে।

কানাডিয়ান PR এর সুবিধা

 • পরিবার সহায়তা: বার্ষিক $৬৮৩৩ পর্যন্ত চাইল্ড বেনিফিট।

 • আবাসন: ২০৩০ সালের মধ্যে ৫৩০,০০০ পরিবারের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন।

 • শিক্ষা: K-12 পর্যন্ত বিনামূল্যে শিক্ষা এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গার্হস্থ্য টিউশন ফি।

উপসংহার

কানাডার স্টার্ট আপ ভিসা প্রোগ্রাম উদ্যোক্তাদের জন্য একটি প্রমাণিত এবং নির্ভরযোগ্য অভিবাসন পথ। ২০২৫ সালে টেম্পোরারি রেসিডেন্টদের চ্যালেঞ্জের কথা মাথায় রেখে এখনই PR এর পথে পা বাড়ানোই বুদ্ধিমানের কাজ।